সম্মেলনে সংগঠনটির শীর্ষ পদগুলো পেতে শুরু হয়েছে পদ প্রত্যাশীদের চেষ্টা তদবির। নেতৃত্বে আসতে দুঃসময়ে সংগঠনের জন্য ত্যাগ এবং ইতিবাচক কর্মকাণ্ডের প্রচারণা সামনে আনছেন তারা।ঐতিহ্য অনুযায়ী, ছাত্রলীগের সম্মেলনে নেতৃত্ব নির্বাচনে কয়েকটি বিষয় দেখা হয়। এর মধ্যে রয়েছে- পারিবারিক পরিচিতি,নিয়মিত ছাত্রত্ব,সংগঠনের জন্য ত্যাগ এবং এলাকা।ছাত্রলীগের সর্বশেষ সম্মেলন হয় ২০১৫ সালের ২৫ ও ২৬ জুলাই। সম্মেলনের দ্বিতীয় দিনে সাইফুর রহমান সোহাগকে সভাপতি ও এসএম জাকির হোসাইনকে সাধারণ সম্পাদক করে পাঁচ সদস্যবিশিষ্ট নতুন কমিটি ঘোষণা করা হয়।ইতি মধ্যে ২৯তম সম্মেলনে খুলনা অঞ্চল থেকে আলোচনায় আছেন- গ্রন্থনা ও প্রকাশনা বিষয়ক উপ-সম্পাদক সাগর হোসেন সোহাগ।
(সভাপতি পদপ্রার্থী) শতভাগ আসাবাদি সাগর হোসেন সোহাগ তিনি সাংবাদিকদের সাহ্মাৎকারে বলেন, আমি ২০০৭ সাল থেকে ঝিনাইদহ কেসি কলেজে ইন্টারমিডিয়েট পড়ার সময় ছাত্রলীগের সক্রিয় কর্মী হিসাবে বিরোধীদলে নেত্রীর মুক্তি আন্দোলনে সরাসরি মিছিল মিটিং শুরু করি,সাথে সাথে নিজ ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের সাথে কাজকর্ম করতাম পরে ২০০৮ সালে সরকার প্রথম ক্ষমতায় আসার শুরুর দিকে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স পড়ার সাথে সাথে আরো সক্রিয়ভাবে রাজনীতি শুরু করি,
আমি সামনে আরো বড় কোন দায়িত্ব পেলে নিজের জীবন দিয়ে হলেও চেষ্টা করবো,দায়িত্ব পালন করার জন্য।