ঢাকা ২৬শে নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ১১ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | ২৪শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরি
প্রকাশিত: ১২:৫৫ পূর্বাহ্ণ, এপ্রিল ৫, ২০১৮
এক প্রকার স্কুল বন্ধ করে তিনি জোর করে স্কুল শিক্ষকদের নিয়ে মিটিংয়ে বসেন। স্কুলের প্রধান শিক্ষক সেলিনা আরবী ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে জানান, কোমলমতি শিক্ষার্থীদের ক্লাসে আসতে না দেয়ার কারণে তিনি দ্রুত বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানান। দুপুরে ঝিনাইদহ সদর উপজেলা শিক্ষা অফিসার মুস্তাক আহম্মেদ ও সাব-ক্লাস্টারের দায়িত্বরত এটিইও হামিদুল ইসলাম ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করেন। স্থানীয়দের অভিযোগ ঘোড়ামারা গ্রামের আতর আলী মণ্ডলের ছেলে গোলাম আযম মেম্বারের বাড়ি পোড়াহাটী ইউনিয়নে হলেও দোগাছি ইউনিয়নের মধ্যে প্রতিষ্ঠিত স্কুলে জোর করে সভাপতি হতে চান। এ নিয়ে আওয়ামী লীগের দুই গ্রুপের মধ্যে কোন্দল শুরু হয়েছে। এই কোন্দলের কারণে স্কুল পরিচালনা কমিটি গঠন হচ্ছে না। গোলাম আযম মেম্বার স্কুল বন্ধের কথা অস্বীকার করে বলেন, স্কুলের শিক্ষকরা কমিটি গঠন নিয়ে গ্রুপিং করছে। গ্রপিং জিইয়ে রেখে তারা ইচ্ছামতো স্কুল চালাচ্ছে। এতে শিক্ষার মান কমছে। সেই কারণে তিনি বুধবার স্কুলে গিয়েছিলেন। তিনি কোনো শিক্ষার্থীকে আসতে নিষেধ করেননি বলেও দাবি করেন। ঝিনাইদহ সদর উপজেলা শিক্ষা অফিসার মুস্তাক আহম্মেদ ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, তিনি আযম মেম্বারকে সতর্ক করে দিয়ে বলেছেন ভবিষ্যতে স্কুলে শিক্ষার্থীদের আসতে বাধা দিলে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
Design and developed by zahidit.com