এই নামের পিছনে এবং এই বটগাছটির পিছনে কিছু লোকশ্রুতি আছে এই বটগাছের জমির মালিক ছিলেন পার্শ্ববতী ইউনিয়ন রাজগ্রামরে নগেন্দ্র সেনের স্ত্রী শৈলবালার ।। এই শৈলবালার নাকি প্রতি বছর কালীপূজার সময় তার উপর কালী ভর করতো ।। তাই নগেন্দ্র তিথি অনুযায়ী ঐ বটগাছটির নিচে আসনে পাঠা বলি দিতেন । এই শৈল থেকে সুঁই তলা নাম করন ।
বলা বাহুল্য অনেকে নাকি এখানে অনেক #Abnormal activitie (ভৌতিক ব্যাপার সেপার আর কি) হতে দেখেছেন। তাই গাছটির আসে পাশে সহসা কেউ ভীড়তো না । আর মানব থেকে দূরে থাকতে পেয়েছিলো বলে এক সময় 70 একর জায়গা জুড়ে বিস্তৃতি ছিলো বলে শোনা যাই ।
আর এখন মানবের কাছা কাছি বলে 11 একর তা ও উজাড় হয়ে যাচ্ছে স্থানীয় প্রশাসনের অবহেলা আর সচেতনতার কারনে ।
যাই হোক এটা 1982 সালে BBC সারা বিশ্বে কাছে এই এশিয়ার বৃহত্তম বটবৃক্ষটির পরিচয় করিয়ে দেই আর আজ আমি দিলাম 😉 এবং পরবর্তীতে 1990 সালে এখানে সরকার ঐতিহাসিক গুরুত্ব বিবেচনা করে একটি গেস্ট হাউস নির্মাণ করনের এবং গাছটি পরিচর্যার জন্য একটি মালি রাখে ।
বি:দ্র কেউ বটগাছটি দেখতে যাতে চাইলে অবশ্যই সকালে যাবেন তাহলে একটা #Horrorওতার সাথে পাখি কল-কাকলীতে মন ভরে যাবে ।
#সংগৃহীত
আর ছবির লোকটি আমার বন্ধু ।