ঢাকা ১৮ই এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ৫ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | ৯ই শাওয়াল, ১৪৪৫ হিজরি
প্রকাশিত: ২:২২ অপরাহ্ণ, জুলাই ২৮, ২০১৮
আমার মেয়ে অপূর্ণার কয়েকদিন ধরে একটু একটু মাথা ব্যাথা শুনলাম রাবেয়া হাসপাতালে প্রতি ইংরেজী মাসের ২য় ও ৪র্থ শুক্রবারে ঢাকা থেকে একজন বড় মানের নিউরোমেডিসিন বিশেষজ্ঞ ডাক্তার আসেন। সেই হিসাবে আজ মাসের চতুর্থ শুক্রবার মেয়েকে রেডি করে যথা সময়ে নিয়ে গেলাম রাবেয়া হাসপাতালে ডাঃখন্দকার পারভেজ আহমেদের কাছে। হাসপাতালের মালিক পূর্ব পরিচিত হওয়ায় ওনি তার নিজের রুমে বসতে দিলেন । বেশিক্ষন যাতে দেরি না হয় সেজন্য ওনার কাছে বসার আগেই কাউন্টারে ৬০০/টাকা জমা দিয়ে দিলাম । তার পরের কাহিনি শুরু হলো অন্য রকম। ২ঘন্টা পরে চলে আসার জন্য বের হলাম তখন সবাই আবার অনুরোধ করে ডাঃ এর কাছে ঢুকিয়ে দিল, এরপর আমি আমার পরিচয় দিয়ে বিনয়ের সাথে টেষ্ট কম দেওয়ার অনুরোধ করলাম । সে কারনে ওনি আমাকে মাত্র ৫টা টেষ্ট দিলেন যার মূল্য প্রায় ৩০০০টাকা । মালিক রানার সাথে মোবাইলে কথা বল্লাম সে বললো ভাই করিয়ে ফেলেন আমি এসে দেখছি । সাংবাদিক পরিচয় পাওয়ার পর ১৮৫০টাকা রাখা যাবে বলে সর্বশেষ জানালো। আমি ওসবের দিকে না তাকিয়ে মেয়েকে ডাঃ উজ্জল সাধুখার কাছে নিয়ে এলাম । তিনি ৪টি টেষ্ট দিলেন যা সর্বসাকুল্লে ৬৬৫ টাকায় শেষ করলাম যা কিছুটা হলেও সার্শয় হলো। এখন ভাবছি এভাবেই চলছে দিনের পর দিন। সাধারন মানুষের এই অবস্থাা থেকে পরিত্রানের কি কোন পথ আছে ?
সংগ্রহ ঃ হানুর আলম, সাংবাদিক !
সম্পাদক – মাহমুদ হাসান টিপু
নির্বাহী সম্পাদক – পিন্টু লাল দত্ত
বার্তা সম্পাদক – সোহাগ আলী
www.jhenaidahsongbad.com
jhenaidahsongbad@gmail.com
প্রকাশক- জাহিদুল ইসলাম বাবু মিয়া
ব্যবস্থাপনা পরিচালক – মোঃ মজিবুর রহমান সরকার
হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী সড়ক,ঝিনাইদহ
০১৭১১২৬০৩৯৩ / ০১৭১১৪৫২০৫১
Design and developed by zahidit.com